Skip to main content

বৃষ্টির মাঝে কলকি

ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি বহিছে । মৃদু বাতাস । আহ আহ, স্মৃতিসৌধের সামনে বসিইয়া
উহার শীর্ষদেশ অবলোকন করিতেছি। বৃষ্টির পানি আমার মুখ , দেহ ভিজিয়া
যাচ্ছে। কাওয়া, একখান কাওয়া ভ্রম্মান্ডের শুন্যস্থান ভেদিয়া আমার মাথার
উপর দিয়া চলিয়া গেল।
গা খান শিহরীত হচ্ছে। বাম হস্তে জলন্ত কলকি। ডান হস্তে আনিয়া
ট্রাইএংগেলে ধরিয়া , টান টান। আহ আহ, খনিকেই ভবের দেশ । ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি
, শীতল বাতাস, এক রাশ ধোয়া আহ আহ। হঠাত সুন্দরী রমনির আগমন। আমার পাশে
বসিয়া বলে, "দে" । শীতের মাঝে গরম হাওয়া। আপন চক্ষুর পাতা আপ ডাওন হচ্ছে।
(তুই চেহারা দেখতাছস - গ্র্যন্ড মাস্তি ) । অতপর ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি ।
দুজনে মিলিয়া টান, কলকি। দিলের মাঝে লালা ঝরিয়া ওহা পানির সহিত মিশিয়া
গেল। আহ আহ আহ ;-)

Comments

Popular posts from this blog

তোমার বাড়ির রাস্তাটার মায়াই পরেছি

তোমার বাড়ির রাস্তাটার মায়াই পরেছি তোমার বাড়ির ফুলগাছটার মায়াই পরেছি তোমার বাড়ির গেটের আমি মায়াই পরেছি তোমার বাড়ির জানালার মায়ায় পরেছি এই ভেবনা তোমার বাবার ধনের লোভে পরেছি হায় হায় হায় হায়রে হায় তোমায় ভালবেসেছি তোমার বাড়ির ছাদের আমি মায়ায় পরেছি তোমার বাড়ির বারান্দার মায়ায় পরেছি তোমার পরার টেবিলের মায়ায় পরেছি তোমার বাড়ির ময়না পাখির মায়ায় পরেছি এই ভেবনা তোমার বাবার ধনের লোভে পরেছি হায় হায় হায় হায়রে হায় তোমায় ভালবেসেছি তোমার বাকা ঠোটের হাসির মায়ায় পরেছি তোমার কাজল কালো চোখের মায়ায় পরেছি তোমার চুলের গন্ধের মায়ায় পরেছি তোমার সুন্দর নাকের আমি মায়া পরেছি এই ভেবনা তোমার কায়ার মায়ার লোভে পরেছি হায় হায় হায় হায়রে হায় তোমায় ভালবেসেছি তোমার হেলেদোলে চলার মায়ায় পরেছি তোমার চোখের চাহনির মায়ায় পরেছি তোমার এলো কেশের আমি মায়ায় পরেছি তোমার মুখের মিষ্ট কাথার মায়ায় পরেছি এই ভেবনা তোমার কায়ার মায়ার লোভে পরেছি হায় হায় হায় হায়রে হায় তোমায় ভালবেসেছি তোমার লাল দোপাট্টার মায়ায় পরেছি তোমার ঐ কপলের টিপের মায়ায় পরেছি তোমার পায়ের নুপুরের মায়ায় পরেছি তোমার নাকের নুলকের মায়ায় প...

চাঁদের গায়ে চাঁদ লেগেছে --লালন কি বলে

চাঁদের গায়ে চাঁদ লেগেছে আমরা ভেবে করবো কি ওরে ঝিয়ের পেটে মায়ের জন্ম তোমরা তাদের বলবে কি ছয় মাসের এক কন্যা ছিল নয় মাসে তার গর্ভ হলো আবার এগারো মাসে তিনটি সন্তান কোনটা করবে ফকিরী ফকিরী ঘর আছে তার দুয়ার নাই লোক আছে তার বাক্য নাই কেবা তাহার আহার যোগায় কে দেয় সন্ধা বাতি সন্ধ্যা বাতি লালন ফকির ভেবে বলে মায়ে ছুইলে পুত্র মরে আরে এই কথার মান না জানিলে হবে না তার ফকিরী ফকিরী।। চাঁদের গায়ে চাঁদ লেগেছে এখন দেখা যাক এই গানের মাধ্যমে লালন কোন তথ্য আমাদের কাছে পৌচ্ছে দিতে চেয়ে ছিলেনঃ Uterus, a hollow organ inside a women's body where a baby grow up after fertile egg and sperm matches চাঁদের মতো গোলাকার দেখতে মাতৃগর্ভ আর শিশুকে চাঁদের সাথে তুলনা করা হয় এক চাঁদকে তুলনা করা হয়েছে মাতৃগর্ভের সাথে আরেক চাঁদ হলো ভ্রুন ছয়মাসের ভেতর এই ভ্রুনে জীবনের সঞ্চার হয় নয়মাসে এই ভ্রুন পরিপুর্ন শিশু হয়ে পৃথিবীতে আসার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায় আর এগারো মাসে এই শিশু হাটতে শেখে (আমার শিশুরা ৯ মাসেই হাটতে শুরু করে – স্টান্ডার্ড সময় ১১ মাস) হাটার আগে শিশু হামা দিয়ে চিনে নেয় তার পরিসর ...

আর কতদিন জানি

শিরোনাম : "আর কতদিন জানি " কথা ও সুর : মহাত্মা লালন সাঁই আর কত দিন জানি, এ অবলার প্রান ই এ জ্বলনে জ্বলিবে ওহে দয়েশ্বর চিরদিনই দুঃখেরই অনলে প্রাণ জ্বলিছে আমার চিরদিনই দাসী মরলে ক্ষতি নাই, যাইহোক মরে যাই তোমার দয়াল নামের দোষ রবেরে গোঁসাই আমায় দাওহে দুঃখ যদি তবু তোমার সাধই তোমা ভিন্ন দোহাই আর দিবো কার চিরদিনই ও মেঘ হইয়ে উদয় ,লুকালে কোথায় পিপাসীর প্রাণ যায় পিপাসায় আমার কি দোষেরই ফলে এই দশা ঘটাইলে চাও হে নাথ ফিরে এখন, চাওহে একবার চিরদিনই আমি উড়ি হাওয়ার সাথ ,ধরি তোমার হাত তুমি না করাইলে কে করাবে হে নাথ আমার ক্ষমো অপরাধ দাওহে ঐ শীতল পদ লালন বলে প্রাণে সহেনা আমার চিরদিনই .